Ambani familie’s business – আম্বানি পরিবারের বিভিন্ন ব্যবসায়ী অগ্রগতির ইতিহাস কি ছিল, তাদের কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল, কিভাবে সাহায্য পেয়েছিল জানুন বিস্তারিত।
একটা কথায় রয়েছে যে কঠোর পরিশ্রম করলেই সফলতা পাওয়া যায়, শুধুমাত্র কঠোর পরিশ্রমের কথা বললে তা কোনদিনই সফলতার চাবিকাঠি নয়। এই কথাটি কি সম্পূর্ণ করেছিলেন গুজরাটের জুনাগড় এলাকার একজন ব্যক্তি, যিনি যখন সফলতার জন্য বিভিন্ন বাধা আসছিল তখনও তিনি পেছনে হাঁটেননি, তিনার সফলতার সাপেক্ষেই আমরা আজ দেখতে পাচ্ছি রিলায়েন্স কোম্পানির বিভিন্ন ক্ষেত্রগুলি। যেমন রিলান্স রিটেল, ফ্রিল্যান্স ডিজিটাল, রিলায়েন্স ট্রেন্ডস, ফ্রিল্যান্স ইকমার্স, জিও ডিজিটাল, রিলায়েন্স কমিউনিকেশন, রিলায়েন্স ফোন ইত্যাদি।
চলুন জেনে নেয়া যাক আম্বানি ফ্যামিলি কিভাবে ভারতের বাজারেতে কিভাবে নিজের বাজারকে তৈরি করেছে। এর জন্য আমাদেরকে একেবারে পিছিয়ে যেতে হবে নেহেরুর জামানাতে এবং জেনে নিয়ে যাক যিনি রিলান্সের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সাল ছিল ১৯৪৮ একজন ব্যক্তি নিজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে গালফ অফ অ্যাডেনেতে A. Bes & Co কাজ করার জন্য গিয়েছি। বন্ধু ওই ব্যক্তি আর কেউ নয়, উনি হলেন ধীরাজলাল হীরাচাঁদ আম্বানি। যাকে আমরা ধীরুভাই আম্বানি বলেও জানি।
ধীরুভাই আম্বানি ইয়েমেনের একটি তেল কোম্পানিতে গিয়েছিল, এবং ওখানেতে বাল শুরু করেছিল একটি পেট্রোল পাম্পে। এর স্বপ্ন ছিল কোন বাড়ি বা গাড়ি নেওয়ার নয়। স্বপ্ন ছিল তেল কোম্পানি নেওয়ার। উনি ওখানেতে কয়েক বছর কাজ করার পর ১৯৫৮ সালে ভারত ফিরে আসেন। এবং এখানেতে এসে spice কোম্পানির শুরু করেন।
ধীরুভাই আম্বানি মাসালা এক্সপোর্ট করার ব্যবসা শুরু করেন। কিন্তু কাজ করার প্রচেষ্টা এবং কিছু হাসিল করার তাগিদ তাকে চম্পকলাল আম্বানির কাছে নিয়ে আসে, ভাইয়ের সাথে তিনি টেক্সটাইল ব্যবসা শুরু করেন। রিলায়েন্স কর্পোরেশন নামে একটি বড় কামরার মধ্যে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড কোম্পানির শুরু করেন। সময়টা ছিল ওই সময় যখন টেক্সটাইল কোম্পানি খুবই লোসের মধ্যে চলছে, তবুও ধীরুভাই আম্বানি এই কোম্পানির মধ্য ঢুকে।
১৯৭৫ সালের পাশাপাশি সময় ধীরুভাই আম্বানি টেক্সটাইল কোম্পানিকে বিমল ক্লথিং কোম্পানির সঙ্গে এক্সপেন্ড করেছিল। যেখানে সাধারণ মানুষের জন্য স্যুটকে খুবই এফোর্টেবল করে দিয়েছিল। অর্থাৎ সাধারণ মানুষের সাধ্যের মধ্য করে দিয়েছিল। আম্বানির ইরাদা ছিল শুধুমাত্র শহরের ব্যক্তিদেরকে আকৃষ্ট করা না, যেহেতু ধীরুভাই আম্বানি নিজেও একজন গ্রামীণ এলাকা থেকে বাড়ি এসেছিল তাই তিনি গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছেও পরিষেবা কে এক্সপেন্ড করা এবং সেখান থেকেও টাকা ইনকাম করা।
ধীরুভাই আম্বানি যেহেতু গলফ কোম্পানি থেকে এসেছিল তাই তার নজরে ছিল তেল কোম্পানির দিকে। অপরদিকে টেক্সটাইল কোম্পানিকে চালানোর জন্য এনার্জির প্রয়োজন ছিল। এর জন্য ধীরুভাই আম্বানি পরবর্তী পদক্ষেপ ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজের ওপর রাখে। সময়টি ছিল ১৯৭৭, ওই সময় কোম্পানির IPO লঞ্চ হয়। যে সময় লোকেদের আগ্রহ ছিল স্টক মার্কেটে পয়সা কে ইনভেস্ট করা। যেখানে ধীরুভাই আম্বানি সাধারণ মানুষকে রিলান্স ইন্ডাস্ট্রিজে পয়সা ইনভেস্ট করার উপদেশ দিয়েছিলেন । যেটির নাম ছিল সাহারা। তবে পরবর্তীকালে এই কোম্পানি থেকে নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল।
কিন্তু রিলায়েন্স কোম্পানির কোনই ক্ষতি হয়েছিল না। কারণ কোম্পানির আগ্রহ এবং কোম্পানির ব্যবসা স্ট্রাটেজি রিলায়েন্স কোম্পানিকে একটি উচ্চপর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিল। রিলায়েন্স কোম্পানির সঙ্গে পলিটিশিয়ানের বিশেষ সম্পর্ক ছিল সেই কারণেই রিলেন্স কোম্পানি কোম্পানি ধীরে ধীরে বেড়ে যাচ্ছিল।
১৯৮৫ সালে ফ্রিলেন্সের নাম পরিবর্তন করে রিলান্স ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেড করা হয়। কিন্তু ১৯৮৬ সালে ধীরুভাই আম্বানির যখন প্রথম স্ট্রোক এসেছিল, তখন থেকে রিলান্স কোম্পানির ডে টু ডে এক্টিভিটিতে সমস্যা দেখা দিয়েছিল। তারপর থেকেই এই কোম্পানির দায়িত্ব তার দুই ছেলে মুকেশ আম্বানি এবং অনিল আম্বানির উপর অর্পিত হয়।
ওই সময় মুকেশ আম্বানি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল টেকনোলজিতে পড়াশোনা করছিল। ওই সময়ই মুকেশ আম্বানির সঙ্গে এমন এক ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হয়েছি, যিনার মাধ্যমে রিলায়েন্স কোম্পানি আরো অনেক উচ্চ পর্যায়ে যেতে পেরেছিল, তিনি হলেন মনোজ হারজীবন মোদি। মুকেশ আম্বানির সঙ্গে এর এর বন্ধুত্ব সম্পর্ক এই কোম্পানিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করেছিল।
বিভিন্ন কারণে ১৯৯১ সালে ভারতে ইকোনমিক লিবারাইজেশন এবং প্রাইভেটাইজেশন শুরু হয় । ১৯৯১ থেকে ১৯৯২ সালের মধ্যে মুকেশ আম্বানি হাজিরা পেট্রোকেমিক্যাল প্লান্ট স্থাপন করেন। ১৯৯৩ সালে GDR অর্থাৎ গ্লোবাল ডিপোজিটরি রিসিভ এর মাধ্যমে ফান্ড জোগাড় করা শুরু করে পেট্রোকেমিক্যাল কোম্পানির জন্য।
এবং ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে যখন ইন্ডিয়ান প্যাট্রিক্যালস কর্পোরেশনকে প্রাইভেটাইজেশন করার ঘোষণা করেন তখন মুকেশ আম্বানি সেটিকে টেক অভার করে নেয়। যে আমি আপনাদেরকে পড়বেও বলেছি সরকারের সঙ্গে খুবই সংস্পর্শে থাকায় আম্বানি পরিবার অনেক সুবিধা লাভ করেছে। এবং এ কথা অস্বীকার করা যায় না যে নিজের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দেশের অর্থনীতিতেও অনেকটা বিকাশে সাহায্য করেছে।
এরপর আম্বানির পরবর্তী কাজ হল টেলিকম সেক্টরে ছিল । তৎকালীন গভারমেন্টের কম্পিউটার পলিসি ও MTNL PCO পলিসি দেশে টেলিকম সেক্টরের জন্য মার্কেট ওপেন করে দিয়েছিল। আর আম্বানি কি করে এই অপরচুনিটি কে ছাড়ে, ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৬ এর মধ্যে রিলান্স কমিউনিকেশন নামে নতুন যাত্রা শুরু হয়। আপনি যদি ওই সময়কার ব্যক্তি হয়ে থাকেন, তাহলে হয়তো Reliance lg নামে মোবাইলের নাম অবশ্যই শুনেছেন।
পরবর্তীকালে ২০০২ সালে ধীরুভাই আম্বানির দ্বিতীয় হার্ট এটাকে মৃত্যু হয়। এরপর থেকেই শুরু হয় আম্বানি পরিবারের নতুন এক জীবনযাত্রার কাহিনী। ধীরুভাই আম্বানির মৃত্যুর পর থেকে দুই ভাই মুকেশ আম্বানি এবং অনিল আম্বানির মধ্যে কোম্পানিকে নিয়ে মতবিরোধ শুরু হয়। যে কোম্পানিকে কে চালাবে এই নিয়ে দুই জনের মধ্যে ঝগড়া-ঝাটি না হয়ে যায়। দুজনের মধ্যেও সম্বন্ধ এতোটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল, যে মুকেশ আম্বানি ANTILIA নামে একটি নতুন বাড়ি নিয়েছিলাম, এবং সেখানেই মুকেশ আম্বানির ফ্যামিলি শিফট হয়েছিল।
দুই ভাইয়ের মধ্যে এরকম যদি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে নিজের মা কিভাবে তা বসে বসে দেখতে পারে। সেই জন্য তাদের মা কোকিলাবেন আম্বানি দুইজনের মধ্য সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করে। ২০০২ সালে তাদের মায়ের প্রচেষ্টায় অনিল আম্বানি এবং মুকেশ আম্বানির মধ্যে একটি সমঝোতা বা ডিল করান। এবং দুইজনের মধ্যেও কোম্পানির ভাগাভাগ করা হয়।
এই সমঝোতা অনুযায়ী ওয়েল, রিফাইনিং, পেট্রোকেমিক্যাল কোম্পানি মুকেশ আম্বানি পাই। এবং অনিল আম্বানি ভাই এনার্জি, ইনফোকম ও রিলায়েন্স ক্যাপিটাল। এদের মধ্যেও ১০ বছরের একটি ডিলও সাইন হয়। যেখানে অনিল আম্বানি ইনফোকম চালাচ্ছে সেখানেতে মুকেশ আম্বানি এই সেক্টরে নিজের কোন প্রকার কোম্পানি নিয়ে আসবে না। আর অনিল আম্বানি কেও এই পদ্ধতি পালন করতে হবে।
আরেকটি এগ্রিমেন্ট হয়েছিল যেখানে মুকেশ আম্বানির অয়েল এবং গ্যাস কোম্পানি, অনিল আম্বানি কে কম টাকায় ওয়েল এবং গ্যাস প্রদান করবে। কিন্তু এই চুক্তি ২০০৯ সালে ক্যানসেল হয়ে যায়। আর এই চোখ থেকে ক্যানসেল করেছিল তৎকালীন পাওয়ার মিনিস্টার মুরলি দেওরা। এর পেছনে তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন এটি মার্কেট কে ডেস্ট্রোয়েড করার একটি প্রক্রিয়া।
সেই সময় এমন সমস্যা দেখে দিয়েছিল যে অনিল আম্বানিকে কোট পর্যন্ত যেতে হয়েছিল। কিন্তু কোর্টের রায় মকেশ আম্বানির পক্ষেই আসে। শোনা যায় যে এর পেছনে মুকেশ আম্বানি ও মুরলি দেওয়ার বন্ধুত্বের কারণ ছিল।
ধীরে ধীরে অনিল আম্বানির অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। এবং ২০২০ সালের আশেপাশে তিনি uk এর কোর্টে নিজেকে bankrupt ঘোষণা করেন।
এই সময় মুকেশ আম্বানির ধ্যান অন্য একটি রিসোর্সের উপর পড়েছিল। এবং এর জন্য তিনি আগে থেকেই যার বিছানা শুরু করে দিয়েছিল অর্থাৎ কাজ শুরু করে দিয়েছিল। বন্ধুরা মুকেশ আম্বানি একটি ইন্টারভিউ বলেছিল “Data is new oil”. অর্থাৎ দেখা যায় যদি মুকেশ আম্বানির ধ্যান oil এর সঙ্গে সঙ্গে data সেক্টরের দিকে যাই।
২০১০ সালে ৩G এভেলেবেল হয়। ওই সময় একটি বড় কোম্পানি একে বিড করেছিল। এই সময় একটি কোম্পানি ছিল যেটি ৪g লাইসেন্স নেয়ার জন্য আগ্রহ দেখিয়েছিল। ওই সময় Infotel India কোম্পানি ভারতের ২২ regions এর জন্য ৪g লাইসেন্সের অনুমতি পাই।
৪৮০০ কোটি টাকা লাগিয়ে রিলায়েন্স কোম্পানি বিশেষত Infotel কোম্পানির ৯৫% অংশ বা স্টেক কিনে নিয়েছিল। যদি বলা যায় যে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগে থেকেই পর্যায়ক্রমিক পরিকল্পনা।
এরপর ২০১৩ সালে পুনরায় মুকেশ আম্বানি তার ছোট ভাই অনিল আম্বানির সঙ্গে একটি চুক্তি করে। এই চুক্তিতে মুকেশ আম্বানি ১২০০ কোটি টাকা দিয়ে অনিল আম্বানীর ইনফোটেক কোম্পানির অপটিক্যাল ফাইবারের অধিকার নিয়ে নেয়।
পরবর্তীকালে ২০১৪ সালে যখন ভারতীয় সরকার চেঞ্জ হয় এবং নরেন্দ্র মোদি সরকার আসে, তখন নরেন্দ্র মোদী ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রোগ্রাম লাঞ্চ করেছিল। যার প্রধান কারণ ছিল ভারতের ডিজিটাল রিভেলুয়েশন নিয়ে আসা। আর এটি সরকারের একার প্রচেষ্টায় তো সম্ভব ছিল না। মোদি সরকার এমনিতেও BSNL কে ৪g তে রূপান্তরিত করার কোন প্রয়াস দেখায়নি। এর প্রধান কারণ ছিল BSNL নিজস্ব বিভিন্ন কম্পনেন্টস এ চাইনিজ টেকনিক ব্যবহার করছিল।
আর এই দুর্বলতারারি ফায়দা নেন মুকেশ আম্বানি। এবং ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে লঞ্চ হয় একটি নতুন কোম্পানি যেটি Jio নামে পরিচিত। বন্ধুরা লোকেদের কে আকর্ষণ করার জন্য এবং ডেটা ব্যবহার করানোর জন্য তিন মাস ফ্রিতে ভয়েস কল এবং ডেটা ব্যবহারের সুবিধা দেয়। পরবর্তীকালে নিউ ইয়ার অফার অনুসারে ২০১৭ সালের শুরুতে পুনরায় তিন মাসের জন্য ফ্রি করে দেয়া হয় ভয়েস কল এবং ডেটা।
ওই সময় অন্যান্য টেলিকম কোম্পানিগুলো কেউ সারভাইভ করার জন্য তাদের ডেটা প্যাক এবং ভয়েস কলগুলিকে মিনিমাম আগের তুলনায় হাফ রেটে গ্রাহকদেরকে প্রদান করতে হয়। এমনকি পরবর্তীকালে ভোডা ও আইডিয়া কেউ এক জোট হতে হয়। এই সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য।
যাইহোক জিও আসার পর প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকাতেও মানুষ ডেটা ব্যবহার করার সুযোগ পায়। এবং যদি আপনি লক্ষ্য করেন অর্থাৎ জিও লেখাটির লোগোটিকে উল্টো ভাবে দেখেন তাহলে কিন্তু ওয়েল লেখা লোগোর মতোই লাগবে। এবং জিও কোম্পানি ধীরে ধীরে ভারতবর্ষের লার্জেস্ট এবং ফাস্টেস্ট গ্রোয়িং টেলিকম কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়।
ধীরে ধীরে রিলায়েন্স কোম্পানি রিটেল মার্কেটের উপরেও ক্যাপচা শুরু করে। যেমন BIG BAZAAR, গ্রসেরি প্রোডাক্ট এর জন্য Reliance fresh, ভালো ও সস্তা কাপড়ের জন্য Reliance trends, ডিজিটাল প্রোডাক্ট এর জন্য Reliance digital ইত্যাদি পেয়ে যাবেন।
এছাড়া রিলায়েন্স OTT কোম্পানির ওপরেও হাত জমানো শুরু করে দিয়েছে, যেমন JioCinema । এছাড়া মিডিয়া কোম্পানির ওপরেও ক্যাপচা শুরু করে যেমন tv18 টিম এবং Network-18 রিলায়েন্স কোম্পানিরই মিডিয়া কোম্পানি।
যাই হোক উপরই তো আলোচনা থেকে আপনি হয়তো সাধারণ ভাবে বুঝতে পেরেছেন, যে আম্বানি পরিবার বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে নিজের ছবিকে গড়ে তুলেছে। তবে আরো অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেগুলিতে আম্বানি পরিবারের বিশেষ যোগদান রয়েছে। তবে এটা অস্বীকার করা যায় না আম্বানি পরিবার , নিজেদের ব্যবসার অগ্রগতির সাথে সাথে দেশের অর্থনীতি বিকাশের ক্ষেত্রেও অনেক ভূমিকা পালন করে এসেছে। হাজার হাজার মানুষ কোম্পানিগুলিতে কাজ পেয়েছে।
বিদ্র:- উপরিক্ত তথ্য গুলি শুধুমাত্র জ্ঞানার্জনের জন্য। বিশেষত upsc এবং যারা wbcs নিয়ে পড়াশোনা করছেন তাদের সাহায্যকারী হবে। যদি মনে হয় যে ভুল তথ্য আছে তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানাবেন।