start blog to make money – ব্লগিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম, কিভাবে শুরু করবেন, কি দক্ষতা প্রয়োজন, ফ্রী ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম, ইনকমের পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত।

Blogging How To Start And Earn Money . blogging meaning in bengali

আপনি নিশ্চয়ই প্রায়ই শুনে থাকবেন যে ব্লগ বানিয়ে ( blogging idea ) অনেকেই অনলাইনে প্রচুর আয় করছেন। আপনি নিশ্চয়ই ভেবেছেন যে এই ব্লগ কি? এবং ব্লগিং কি? আসলেই কি ব্লগ থেকে অনলাইন আর্নিং করা যেতে পারে এবং যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে একটি ব্লগ তৈরি করার জন্য আপনাকে কী কী জিনিস জানতে হবে এবং কীভাবে একটি ব্লগ তৈরি করতে হবে, আপনি এই পোস্টে এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেতে চলেছেন।

পুরানো সময়ে, অনেক লোক একটি ডায়েরিতে তাদের দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা লিখতে পছন্দ করত। বর্তমান যুগ হলো ইন্টারনেটের যুগ। এখানে বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা, তথ্য, জানকারি প্রভৃতি প্রদান এবং উপলব্ধ করা হয়। এবং এই সমস্ত অভিজ্ঞতা তথ্য জানকারিগুলিকে লেখার মাধ্যমে উপলব্ধ করে সেগুলিকে মনিটাইজ করে ইনকাম করা হচ্ছে। এই ব্লগিং ফিল্ডে ব্লগাররা হাজার হাজার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে।

ব্লক বা ওয়েবসাইটটি তৈরি করে যখন আপনারা google সার্চ কনসুলে আপনার ব্লক বা ওয়েবসাইট টিকে সাবমিট করবেন। তখন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটটি গুগল সার্চ রেজাল্টেতে শো ( blogging on google ) করাবে।

তাই আজকের পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন, ব্লগিং কি, এর জন্য কি কি দক্ষতা প্রয়োজন,কি কি ধরনের ব্লগিং রয়েছে, কি কি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, কিভাবে ব্লগিং করে ইনকাম করা যায় (start blog to make money) এর সুবিধা কি কি, ব্লগার প্লাটফ্রমে 9 ফ্রীতে ব্লগ তৈরি হয় ইত্যাদি।

👉 ব্লগিং কি

আজকাল ব্লগিং একটি খুব পরিচিত বা খুব শোনা একটি শব্দ। কিন্তু খুব কম লোকই এর আসল অর্থ জানে। আসলে, আপনি যখন কোনো বিষয়ে অনলাইন লেখেন, তখন একে ব্লগিং বলা হয়। আপনি কোনো বিষয়ে আপনার বিদ্যমান জ্ঞান অন্য লোকেদের সাথে শেয়ার করেন লেখার মাধ্যমে তাই ব্লগিং (blogging meaning in bengali) ।0

আপনি কি কখনও লক্ষ্য করেছেন যে, আপনি যখন আপনার কোন প্রশ্ন বা সমস্যা গুগলে সার্চ করেন, তখন গুগল আপনাকে কীভাবে উত্তর দেয়, গুগল কি সব জানে? আসলে Google এই বিভিন্ন ব্লগ এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেয় বা সমস্যার সমাধান দেয়।

সহজ কথায় ব্লগের অর্থ হল আপনার চিন্তা, অনুভূতি, জ্ঞান বা যেকোনো তথ্য লিখে ডিজিটাল মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছানোকে ব্লগিং বলে। যে ব্যক্তি এই পোস্টটি প্রকাশ করে তাকে বলা হয় ব্লগার এবং আমরা এই ওয়েবসাইটটিকে ব্লগ বলি (blog meaning in bengali)।

👉 ব্লগিংয়ের জন্য দক্ষতা

ব্লগিংয়ের জন্য ( blogging idea ) বিশেষ তেমন কোন প্রথাগত বা এডুকেশনাল দক্ষতার প্রয়োজন নাই। আপনি যদি কোন বিষয়ে মোটামুটি জানেন, সেই বিষয়ে লেখার মাধ্যমে উপস্থাপন করার শুধুমাত্র দক্ষতা থাকতে হবে। এবং সেটিকে ব্যবহার করে আপনি ব্লগিং করে ইনকাম ( how to make a blog website free) করতে পারবেন।

👉 ব্লগিং এর সুবিধা

যদিও যেকোনো ব্যবসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হল অর্থ উপার্জন করা, কিন্তু আপনি যদি ব্লগিংকে আপনার পেশা হিসেবে বেছে নেন, তাহলে আপনি এতে আরও অনেক সুবিধা পাবেন, যা নিম্নরূপ-

  • আপনি আপনার শখকে আপনার ব্যবসায় পরিণত করতে পারেন এবং আপনার প্রতিভা বাড়াতে পারেন ।
  • আপনি যখন প্রতিদিন নতুন নতুন বিষয়ে লিখবেন, আপনাকে সেগুলি নিয়ে গবেষণাও করতে হবে, এতে আপনার জ্ঞানও বাড়বে।
  • আপনার নির্বাচিত সময়ে কাজ করার স্বাধীনতা থাকবে।
  • অফিস বসের ও কাজের কোনো টেনশন নাই।
  • আপনি যখন প্রতিদিন একটি নতুন বিষয় নিয়ে চিন্তা করেন, সেটি নিয়ে সার্চ করেন, সে সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করেন, তখন আপনার গবেষণা করার অভ্যাসও তৈরি হবে এবং আপনি একজন ভালো গবেষক হয়ে উঠবেন।
  • আপনি শিখবেন কিভাবে ব্লগ থেকে অর্থ উপার্জন করা হয় ।
  • আপনার সৃজনশীলতা বাড়বে।
  • আপনি আপনার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে সক্ষম হবেন ।

👉 ব্লগিং এর প্রকারভেদ

ব্লগিং ফিল্ডে প্রধানত ব্লগিং দুই প্রকার।

ইভেন্ট ব্লগিং ( Event Blogging ) – এই ধরনের ব্লগিং সাধারনত কয়েক দিনের জন্য করা হয়। এবং এটি খুবই অল্প সময়ের মধ্যে অধিক পরিমাণ লোকের কাছে কিভাবে শেয়ার করা যায় তার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। যেমন শেয়ার পদ্ধতি, স্পন্সারশিপ পদ্ধতি, অ্যাডভার্টাইজমেন্ট পদ্ধতি ইত্যাদি। ইভেন্ট লগিংয়ে ভালোই টাকা ব্যয় করতে হয়, ব্লক বা ওয়েবসাইট টিকে মানুষজনের কাছে পৌঁছানোর জন্য।

তবে সাধারণত এতে অল্প সময়ে অনেক টাকা আয় হয় (blogging how to start and earn money) , যদি এটি ঠিক মত কাজ করে। এবং যদি এটি কাজ না করে, বিনিয়োগ করা অর্থ বেকার হয়ে যায়। এটা তৈরি করতে অনেক অভিজ্ঞতা লাগে।

যেমন, স্বাধীনতার জন্য বা দীপাবলির জন্য বা ঈদের জন্য একটি শুভেচ্ছা ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে, যেটি খুললে লোকেরা স্বাধীনতার বা দীপাবলির বা ঈদের শুভেচ্ছা পাবে। এবং একই সাথে বিজ্ঞাপনও দেখা যাবে। যে ব্যক্তি ইভেন্ট ব্লগ তৈরি করেন, তিনি এই বিজ্ঞাপন থেকে আয় করেন।

পার্মানেন্ট ব্লগিং ( Permanent Blogging ) – স্থায়ী ব্লগিং করতে অনেক সময় লাগে এবং এতে প্রচুর পোস্ট করতে হয়, স্থায়ী ব্লগিং করতে ধৈর্য ধরতে হয়, লোকেরা বেশিরভাগ স্থায়ী ব্লগিং করে যাতে তারা আজীবন অর্থ উপার্জন করতে (how to make a blog website free) পারে।

আপনি যদি এই ধরণের ব্লগিংয়ে কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য রাখেন তবে আপনি খুব ভাল ফলাফলও পাবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি আমার নিজের ব্লগটি দেখতে পাচ্ছেন, এটি একটি স্থায়ী ব্লগ এবং এতে আমি সর্বদা আপনার জন্য নতুন নতুন জ্ঞান বা জানকারি বা তথ্য শেয়ার করি । এবং এখানে লোকেরা গুগল থেকে সার্চ করে আমার পোস্টগুলি পড়ে।

👉 ফ্রী ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ( blogging website )

Blogger.com – আপনি Blogger.com এ গিয়ে বিনামূল্যে একটি ব্লগ শুরু করতে পারেন৷ এটি গুগলেরই একটি প্ল্যাটফর্ম। এটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যা সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ও বিখ্যাত। এখানে খুব সহজে ব্লগ বানানো যায়। আর সঙ্গে সঙ্গেই কাজ শুরু করা যায়। আপনি google adsense কোড প্রয়োগ করে অর্থ উপার্জন ( blogging how to start and earn money ) করতে পারেন।

WordPress.com – WordPress.com ব্লগিং জগতেও খুব পরিচিত। এখানেও আপনি সহজেই blogger.com এর মত একটি ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। এর মধ্যেও রয়েছে অনেক বিশেষত্ব। এতে আপনি খুব ভালো থিম পাবেন যা অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।

tumblr.com – tumblr.com এছাড়াও এই দিন খুব আলোচিত হয়. এখানেও বিনামূল্যে ব্লগিং করা যায়। আর আপনি আপনার ব্লগটিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে পারেন ভালো উপায়ে।

Weebly.com – এছাড়াও আপনি Weebly.com এ বিনামূল্যে ব্লগিং শুরু করতে পারেন। এখানে আপনি ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ সুবিধা পাবেন। যা দিয়ে আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগকে সুন্দর করতে পারবেন।

Medium.com – এখানেও আপনি বিনামূল্যে ব্লগিং করতে পারবেন। এখানে আপনি সহজে আরও মানুষের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ পাবেন। এবং এই মুহূর্তে এখানে এত বেশি লোক নেই। আপনি যদি শুরু করেন তবে আপনি দ্রুত বিখ্যাত হয়ে উঠতে পারেন।

👉 পেইড ব্লগার প্লাটফ্রম (blogging website)

পেট ব্লগিং বলতে WordPress.org সারা বিশ্বে বিশেষ জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম। এই ধরনের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মে ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য বিশেষত দুটি জিনিস কিনতে হয়। প্রথমত ডোমেইন নেম ও দ্বিতীয়ত হোস্টিং । এরপর ডোমেইন নেম এবং হোস্টিংকে মেন সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত করতে হয়। যার মাধ্যমে একটি ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরি হয়।

এছাড়া ব্লক বা ওয়েবসাইটটিকে কাস্টমাইজ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্লাগিন ও টেমপ্লেটস পাওয়া যায়, সেগুলিকেও কিনতে হয়, তবে প্রায় প্রতিটি থিমেরই ফ্রি ভার্সন এবং পেইড ভার্সন থাকে। চাইলে আপনারা প্লাগিন এবং টেমপ্লেট ( blogging template ) গুলির ফ্রি ভার্সনগুলি কেউ ইউজ করতে পারেন। তবে ডোমেইন নেম ও হোস্টিং এর জন্য কিছু টাকা আপনাকে অবশ্যই লাগাতে হবে।

🌐👉 Blogger.com এ ফ্রিতে ওয়েবসাইট বা ব্লক তৈরির পদ্ধতি

Blogger.com একটি Google এরই প্রডাক্ট। যা google ফ্রিতে ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রোভাইড করেছে। এখানে যে কোন ব্যক্তি যে কোন সময় নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে, প্রয়োজনে সেটিকে মনিটাইজ করে ইনকাম করতে পারে। নিম্নে Blogger.com এ Blog বা website তৈরির পদ্ধতি দেখানো হল –

প্রথম – প্রথম আপনাকে যেকোনো ব্রাউজারে সার্চ করতে হবে Blogger.com । এরপর আপনারা ব্লগারের অফিসিয়াল প্লাটফর্মে এর হোম পেজে রিডাইরেক্ট হয়ে যাবেন। এরপর সাইন-ইন করার জন্য ডান দিকে ওপরে ” Sign in ” এ ক্লিক করতে হবে ।

Today Weather, Today temperature, Weather tomorrow, Weather 7 days,

দ্বিতীয় – “Sign in” এ ক্লিক করলেই আপনার মোবাইলে যে সমস্ত ইমেল আইডি অলরেডি লগইন রয়েছে সেগুলি শো করিয়ে দিবে। আপনি যে ইমেল আইডি দিয়ে ব্লগ বা ওয়েবসাইটটি তৈরি করতে চান সেটি সিলেক্ট করে নিবেন।

তৃতীয় – এরপর আপনাদের কাছে ব্লক বা ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করার পেজ ওপেন হয়ে যাবে। যেখানে ওপরে লেখা থাকবে ‘ choose a name for your blog ‘ । এই পেজে title যেখানে লেখা থাকবে সেখানে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের নামটি কে লিখবেন, যে নামটি আপনি রাখতে চান। এরপর নিচে ” Next ” বাটনে ক্লিক করে দিবেন।

Today Weather, Today temperature, Weather tomorrow, Weather 7 days,

চতুর্থ – এরপর আপনাদের কাছে ব্লক বা ওয়েবসাইটের URL অর্থাৎ Address দেয়ার অপশন আসবে। যেখানে অ্যাড্রেসের জায়গায় আপনি ব্লক বা ওয়েবসাইটের URL যা রাখতে চান সেটি টাইপ করে “Save” বাটনে ক্লিক করে দিবেন। তো আপনার ব্লক বা ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করা কমপ্লিট হয়ে যাবে।

পঞ্চম ও ষষ্ঠ – এরপর আপনারা + আইকন বা ওপরে ডানদিকে থ্রি লাইনে ক্লিক করে new post এ ক্লিক করে নতুন পোস্ট পাবলিশ করতে পারবেন।

Today Weather, Today temperature, Weather tomorrow, Weather 7 days,

এবং ‘ Earnings ‘ এ ক্লিক করে google এডসেন্সকে লিংক করে ইনকাম করতে (blogging how to start and earn money) পারবেন।

👉 ব্লগিং এর সাহায্যে কি কি ভাবে ইনকাম করা যায়

Google Adsense – এটি Google এরই প্রডাক্ট। একটি ব্লগ থেকে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হল আপনার ব্লগে Google Adsense অ্যাড লাগানো, যার জন্য আপনাকে প্রথমে Google Adsense অনুমোদন পেতে হবে।

Affiliate Marketing – ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। যার সাহায্যে আপনি আপনার ব্লগ অনুযায়ী বা আপনার ব্লগের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের প্রোডাক্ট বিক্রি করে এবং ঘরে বসে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

Digital Marketing – বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে অর্থ উপার্জনের অনেক উপায় রয়েছে। যেমন অনলাইন কোর্স সেল করে।

Sponsorship – যখন আপনার ব্লগ খুব বিখ্যাত হয়ে যায় এবং হাজার হাজার মানুষ আপনার ব্লগে আসে, তখন আপনি অনেক কোম্পানি বা ব্র্যান্ডের কাছ থেকে আপনার ব্লগে তাদের ব্র্যান্ড বা প্রডাক্ট বা পরিষেবা সম্পর্কে স্পন্সরশিপ করার জন্য প্রচুর অর্থ উপার্জন ( blogging how to start and earn money ) করতে পারবেন।

Reffer & Earn Program – অনেক আর্নিং কোম্পানি বা অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলি তাদের কোম্পানি বা এপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইটগুলিকে লোকেদের মধ্যে বেশি পরিমাণে প্রচার করার জন্য Reffer & Earn Program থেকে থাকে।

তাই আপনি ওই সমস্ত এপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইটগুলিতে অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে, ওই আর্নিং অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইটগুলি সম্পর্কে আপনার ব্লগে বা ওয়েবসাইটে তথ্য প্রদান করে, তার সঙ্গে রেফারেল লিংক দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। যত বেশি ব্যক্তি লিংক এর উপরে ক্লিক করে জয়েন করবে, তার উপরে ডিপেন্ড করে আপনার ইনকামও বাড়তে থাকবে।

👉 FAQ of blogging how to start & earn money

Q) blog কি ?

অনলাইনে বা google এ কোন কিছু সার্চ করলে সার্চ রেজাল্টে যে সমস্ত লিংক বা ওয়েবসাইট গুলি আসে, এক কথায় ওই ওয়েবসাইটগুলিকে ব্লগ বলা হয় (blog meaning in bengali)।

Q) ব্লগিং কি

সহজ কথায় ব্লগের অর্থ হল আপনার চিন্তা, অনুভূতি, জ্ঞান বা যেকোনো তথ্য লিখে ডিজিটাল মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছানোকে ব্লগিং বলে। (blogging meaning in bengali) ।

Q) ব্লগার কাকে বলে ?

এক কথায় যিনি ব্লগিং করেন অর্থাৎ ব্লগ বা ওয়েবসাইট গুলিতে তথ্য প্রদান করেন, তাকেই ব্লগার বলা হয়। ব্লগার হচ্ছেন একজন বা একাধিক জন ব্যাক্তি।

Q) ব্লক বা ওয়েবসাইট তৈরির পর করণীয় কি ?

প্রথমত আপনাকে আপনার ব্লক বা ওয়েবসাইটে ১০ থেকে ১৫ টি পোস্ট করতে হবে। এবং আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে google সার্চ কনসুলে সাবমিট করতে হবে। যাতে কেউ গুগলে সার্চ করলে আপনার ব্লক বা ওয়েবসাইটটি Google সার্চ রেজাল্টে (blogging on google ) দেখায়। সঙ্গে আপনার ব্লক বা ওয়েবসাইটের জন্য about us, contact us, disclaimer policy, copyright policy, privacy policy ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ পেজগুলি তৈরি করতে হবে। এবং আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের .xml সাইট ম্যাপ সাবমিট করতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *